ই-শ্রম কার্ড ২০২৫ নতুন সুবিধা, এখন প্রতি মাসে ₹৩০০০! জানুন কারা পাবেন, কীভাবে আবেদন করবেন ও শেষ তারিখ – E Shram Card 2025

ই-শ্রম কার্ড ২০২৫ সম্পর্কিত সম্পূর্ণ তথ্য এখানে পাবেন!
E Shram Card 2025 – ভারতের মোট শ্রমশক্তির ৯০ শতাংশেরও বেশি মানুষ কাজ করেন অসংগঠিত খাতে, যাদের নেই কোনো নির্দিষ্ট চাকরির নিশ্চয়তা, পেনশন বা স্বাস্থ্য বীমার সুবিধা। এই সমস্ত শ্রমিকদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কেন্দ্র সরকার চালু করেছে ই-শ্রম পোর্টাল, যেখানে সহজেই ই-শ্রম কার্ড রেজিস্ট্রেশন করে যুক্ত হওয়া যায় বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প ও ভাতার সঙ্গে।

আর পড়ুন – “২০২৫-এর সর্বভারতীয় পেনশন স্কিম: এখনই জেনে নিন কীভাবে মাসে ₹১০,০০০ করে পেনশন পাওয়া যাবে”-Unified Pension Scheme 2025

এই প্রতিবেদনে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন:
✔️ ই-শ্রম কার্ড কী?
✔️ কাদের জন্য ই-শ্রম কার্ড প্রযোজ্য?
✔️ কীভাবে অনলাইনে ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করবেন?
✔️ ২০২৫ সালে নতুন সুবিধা – প্রতি মাসে ₹৩০০০ ভাতা!
✔️ কীভাবে ই-শ্রম পোর্টাল থেকে কার্ড ডাউনলোড করবেন
✔️ ই-শ্রম কার্ডের উপকারিতা, ডকুমেন্টস ও গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক

আপনি যদি একজন দিনমজুর, কৃষিকর্মী, গৃহকর্মী, নির্মাণ শ্রমিক বা অন্য কোনো অসংগঠিত খাতের কর্মী হন, তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

👉 এই ব্লগটি পড়ে নিন এবং জেনে নিন কীভাবে আপনি সরকারের নতুন আর্থিক সহায়তা ও স্কিমের সুবিধা পেতে পারেন ই-শ্রম কার্ডের মাধ্যমে।

ই-শ্রম কার্ড: একটি ডিজিটাল উদ্যোগ

ই-শ্রম কার্ড ভারতের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রকের একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল প্রকল্প, যা অসংগঠিত খাতের শ্রমিকদের জন্য চালু করা হয়েছে। এই কার্ডের মাধ্যমে প্রত্যেক শ্রমিককে একটি ১২-সংখ্যার ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বর (UAN) দেওয়া হয়, যা তাদের পেশাগত অবস্থা, আয়ের পরিমাণ, দক্ষতা এবং কাজের বিস্তারিত তথ্য সংরক্ষণ করে। E Shram Card 2025

এই ডিজিটাল ডেটাবেসটি সরকারের নীতিনির্ধারণের কাজে সহায়তা করে এবং সেইসাথে শ্রমিকদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা, দুর্ঘটনা বা আর্থিক সংকটের সময় E Shram Card 2025 সরকারি সহায়তা ও সুবিধা পাওয়ার প্রক্রিয়াকে সহজতর করে। ই-শ্রম কার্ডের মাধ্যমে শ্রমিকরা বিভিন্ন সরকারি কল্যাণমূলক প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেন, যা তাদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।

ই-শ্রম কার্ডের গুরুত্ব

এটি কেন গুরুত্বপূর্ণ: E Shram Card 2025

1. অসংগঠিত চাকরি রূপান্তর: এখন লক্ষ লক্ষ শ্রমিক ভারত সরকারের মাধ্যমে একটি সিস্টেমের আওতায় একটি পরিচিতি পাচ্ছেন, যা তাদের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। E Shram Card 2025
2. ডেটা-ভিত্তিক নীতি নির্ধারণ: সরকারের জন্য বাস্তব তথ্যের ভিত্তিতে বাজেট এবং কল্যাণমূলক সুবিধা বিতরণ সহজতর হয়।
3. আর্থিক নিরাপত্তা: শ্রমিকরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে পিএমএসবিওয়াই এবং পিএম-সীম এর মতো প্রকল্পে নিবন্ধিত হন, যা তাদের ভবিষ্যৎ নিরাপদ রাখে।
4. এক দেশ, এক কার্ড: ইউএএন সারা দেশে এবং সব পেশার জন্য কাজ করে, যার মাধ্যমে শ্রমিকরা একই কার্ড ব্যবহার করতে পারেন।

ই-শ্রম কার্ডের মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ

বৈশিষ্ট্য	বর্ণনা
১২-সংখ্যার ইউএএন	সারা ভারতব্যাপী বৈধ
পোর্টেবল সুবিধা	সামাজিক সুরক্ষা সুবিধা যেকোনো জায়গা থেকে সহজে পাওয়া যায়
একক রেজিস্ট্রেশন	একবার রেজিস্ট্রেশন করার পর পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই
ডিজিটাল ডেটাবেস	বায়োমেট্রিক এবং ডেমোগ্রাফিক তথ্য সহ কেন্দ্রীয়ভাবে সংরক্ষিত
সরকারি প্রকল্পের সাথে সংযুক্তি	পিএম-সীম, পিএমএসবিওয়াই, পিএমজেজেবিওয়াই এবং আরও অনেক প্রকল্পের সঙ্গে সংযুক্ত

এটি শ্রমিকদের জন্য E Shram Card 2025 একটি বড় পদক্ষেপ, যা তাদের সামাজিক নিরাপত্তা এবং সরকারি সুবিধাগুলি সহজে পেতে সহায়তা করে।

ই-শ্রম কার্ডের জন্য যোগ্যতার শর্ত

ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করতে হলে, আবেদনকারীর নিচের শর্তগুলো পূরণ করতে হবে: E Shram Card 2025

যোগ্যতার শর্ত	প্রয়োজনীয়তা
বয়স সীমা	১৬ থেকে ৫৯ বছর
শ্রমিকের পেশা	অসংগঠিত খাতের অংশ হতে হবে
আয়কর	আয়কর প্রদানকারী হতে পারবেন না
সরকারি কর্মচারী	ইপিএফও বা ইএসআইসি’র সদস্য হতে পারবেন না
আধার কার্ড	বাধ্যতামূলক এবং মোবাইল নম্বরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে হবে

যারা আবেদন করতে পারেন: অসংগঠিত খাতের শ্রমিকদের তালিকা

• নির্মাণ শ্রমিক
• কৃষি শ্রমিক
• রাস্তার বিক্রেতা
• গৃহকর্মী
• রিকশাচালক
• নাপিত, প্লাম্বার, বৈদ্যুতিন কর্মী
• অভিবাসী শ্রমিক
• ব্যক্তিগত গাড়ির চালক ও সহকারী
• ঘরোয়া কাজের কর্মী
• দৈনিক মজুরী শ্রমিক

দ্রষ্টব্য: যদি আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ এই তালিকার মধ্যে পড়েন, তবে ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। E Shram Card 2025

রেজিস্ট্রেশনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

আবেদন করার আগে নিচের ডকুমেন্টস গুলি প্রস্তুত রাখুন: E Shram Card 2025

• আধার কার্ড
• আধার-সংযুক্ত মোবাইল নম্বর
• ব্যাংক পাসবুক ও অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত
• IFSC কোড
• নমিনি বিস্তারিত

---

ই-শ্রম কার্ডের আবেদন প্রক্রিয়া: ধাপে ধাপে গাইড

E Shram Card 2025 – আপনি মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করে ঘর থেকেই ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন।

ধাপ ১: প্রথমে অফিসিয়াল পোর্টালে যান
https://eshram.gov.in

ধাপ ২: “Register on E-Shram” ক্লিক করুন
এরপর আপনি সেলফ-রেজিস্ট্রেশন পৃষ্ঠায় চলে যাবেন।

ধাপ ৩: আপনার আধার-সংযুক্ত মোবাইল নম্বর দিন
OTP সাবমিট করে ভেরিফাই করুন।

ধাপ ৪: রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করুন
ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা, দক্ষতা, পেশা, এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা পূরণ করুন।

ধাপ ৫: ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য দিন
অ্যাকাউন্ট নম্বর, IFSC কোড, এবং ব্যাংকের নাম সঠিকভাবে দিন।

ধাপ ৬: শেষ ধাপে ই-শ্রম কার্ড ডাউনলোড করুন
একবার আবেদন জমা দেওয়ার পর, আপনি আপনার UAN সহ ডিজিটাল কার্ডটি পেয়ে যাবেন। E Shram Card 2025

---

অফলাইন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া

আপনি নীচের যেকোনো স্থানে গিয়ে অফলাইন আবেদন করতে পারেন:

• সাধারণ সেবা কেন্দ্র (CSCs)
• রাজ্য সেবা কেন্দ্র
• শ্রম দপ্তরের অফিস
• পোস্ট অফিস (নির্দিষ্ট রাজ্যে)

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আসল অথবা ফটোকপি আনার জন্য মনে রাখবেন।

---

ই-শ্রম কার্ডের সুবিধাসমূহ

ই-শ্রম কার্ডের মাধ্যমে শ্রমিকরা স্বল্প-মেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি সুবিধা লাভ করেন।

ডিরেক্ট সুবিধাসমূহ: E Shram Card 2025

সুবিধা	বিস্তারিত বর্ণনা
দুর্ঘটনা বীমা	পিএমএসবিওয়াই প্রকল্পের আওতায় দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুতে ₹২ লাখ এবং অক্ষমতায় ₹১ লাখ বীমা
পেনশন সহায়তা	পিএম-সীম প্রকল্পে ₹৩,০০০ মাসিক পেনশন, ৬০ বছর বয়সের পর
জরুরি সহায়তা	মহামারি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সহায়তা
দক্ষতা উন্নয়ন	বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ এবং সার্টিফিকেশন প্রোগ্রামে প্রবেশাধিকার
চাকরির সুযোগ	ভবিষ্যতে কর্মসংস্থান প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে

---

সরকারি প্রকল্পের সাথে ই-শ্রম কার্ডের সংযোগ

• প্রধানমন্ত্রী নিরাপত্তা বীমা যোজন (PMSBY)
• অতল পেনশন যোজন (APY)
• প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজন (PMJJBY)
• জাতীয় পেনশন স্কিম (NPS-Traders)
• PM শ্রম যোগী মানধন (PM-SYM)

E Shram Card 2025

---

রাজ্যভিত্তিক রেজিস্ট্রেশন ডেটা (২০২৫ সালের পরিসংখ্যান)

রাজ্য	নিবন্ধিত শ্রমিক
উত্তর প্রদেশ	৯.২ কোটি
বিহার	৫.৬ কোটি
পশ্চিমবঙ্গ	৪.৮ কোটি
মহারাষ্ট্র	৩.১ কোটি
ওড়িশা	২.৯ কোটি

দ্রষ্টব্য: সরকার ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ ৫০ কোটি নিবন্ধনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

---

ই-শ্রম কার্ডের স্ট্যাটাস চেক করার জন্য

1. যান https://eshram.gov.in
2. “Update / Check Status” ক্লিক করুন
3. আপনার আধার নম্বর বা UAN দিন
4. আপনার রেজিস্ট্রেশন স্ট্যাটাস দেখুন এবং কার্ড ডাউনলোড করুন

---

প্রশ্নোত্তর: ই-শ্রম কার্ড ২০২৫

১. ই-শ্রম কার্ড কী?
ই-শ্রম কার্ড হল একটি সরকারী উদ্যোগ, যা অসংগঠিত খাতের শ্রমিকদের জন্য একটি পরিচয় পত্র সরবরাহ করে। এই কার্ডের মাধ্যমে শ্রমিকরা বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পের সাথে যুক্ত হতে পারেন এবং তারা আর্থিক সুরক্ষা, বীমা, পেনশন সুবিধা পান।

E Shram Card 2025

২. কে ই-শ্রম কার্ডের জন্য যোগ্য?
ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করতে হলে নিম্নলিখিত শর্তগুলো পূরণ করতে হবে:

• বয়স: ১৬ থেকে ৫৯ বছর
• পেশা: অসংগঠিত খাতের অংশ হতে হবে
• আয়কর: আয়কর প্রদানকারী হতে পারবেন না
• কর্মসংস্থান: ইপিএফও বা ইএসআইসি’র সদস্য হতে পারবেন না
• আধার কার্ড: বাধ্যতামূলক এবং মোবাইল নম্বরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে হবে

৩. ই-শ্রম কার্ডের সুবিধাগুলি কী কী?

• দুর্ঘটনা বীমা: পিএমএসবিওয়াই প্রকল্পের আওতায় দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুতে ₹২ লাখ এবং অক্ষমতায় ₹১ লাখ বীমা
• পেনশন সহায়তা: পিএম-সীম প্রকল্পে ₹৩,০০০ মাসিক পেনশন, ৬০ বছর বয়সের পর
• জরুরি সহায়তা: মহামারি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে অগ্রাধিকার সহায়তা
• দক্ষতা উন্নয়ন: বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ এবং সার্টিফিকেশন প্রোগ্রামে প্রবেশাধিকার
• চাকরির সুযোগ: ভবিষ্যতে কর্মসংস্থান প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে

৪. ই-শ্রম কার্ড রেজিস্ট্রেশনের জন্য কী কী ডকুমেন্টস প্রয়োজন?
আপনাকে নিচের ডকুমেন্টসগুলি প্রস্তুত রাখতে হবে: E Shram Card 2025

• আধার কার্ড
• আধার-সংযুক্ত মোবাইল নম্বর
• ব্যাংক পাসবুক ও অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত
• IFSC কোড
• নমিনি বিস্তারিত

৫. কীভাবে ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করব?
আপনি https://eshram.gov.in এই অফিসিয়াল পোর্টালে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন। আপনি অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন অথবা অফলাইনে আবেদন করার জন্য সাধারণ সেবা কেন্দ্র (CSCs), রাজ্য সেবা কেন্দ্র এবং শ্রম দপ্তরের অফিসে যেতে পারেন।

৬. ই-শ্রম কার্ড কি ভারতের সব জায়গায় কার্যকর?
হ্যাঁ, ই-শ্রম কার্ড, এর ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বর (UAN) সহ, ভারতের সকল রাজ্য ও পেশাতে কার্যকর। এটি শ্রমিকদের সব জায়গায় সামাজিক সুরক্ষা সুবিধা প্রাপ্তির সুযোগ দেয়।

৭. আমি কি ই-শ্রম কার্ডের তথ্য আপডেট করতে পারব?
হ্যাঁ, আপনি ই-শ্রম পোর্টালে গিয়ে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা, পেশা ইত্যাদি আপডেট করতে পারবেন।

৮. ই-শ্রম কার্ডের সাথে কোন কোন সরকারি প্রকল্প যুক্ত আছে?
ই-শ্রম কার্ডের সঙ্গে সংযুক্ত কিছু সরকারি প্রকল্প হলো: E Shram Card 2025

• প্রধানমন্ত্রী নিরাপত্তা বীমা যোজন (PMSBY)
• প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজন (PMJJBY)
• অতল পেনশন যোজন (APY)
• PM শ্রম যোগী মানধন (PM-SYM)
• জাতীয় পেনশন স্কিম (NPS-Traders)

৯. আমি কি ই-শ্রম কার্ডের স্ট্যাটাস চেক করতে পারব?
হ্যাঁ, আপনি https://eshram.gov.in ওয়েবসাইটে গিয়ে “Update / Check Status” ক্লিক করে আপনার আধার নম্বর বা UAN দিয়ে আপনার রেজিস্ট্রেশন স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।

১০. ই-শ্রম কার্ড কি অন্য রাজ্যেও ব্যবহার করা যাবে?
হ্যাঁ, ই-শ্রম কার্ড একটি কেন্দ্রীয় ডিজিটাল ডেটাবেসের সঙ্গে যুক্ত থাকায় আপনি সমস্ত রাজ্যেই এটি ব্যবহার করতে পারবেন।

১১. ই-শ্রম কার্ডের জন্য কোনো রেজিস্ট্রেশন ফি আছে?
না, ই-শ্রম কার্ডের জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণভাবে বিনামূল্যে।

১২. যদি আমার আধার কার্ড না থাকে, তাহলে কী করব?
ই-শ্রম কার্ডের জন্য আধার কার্ড বাধ্যতামূলক। যদি আপনার আধার কার্ড না থাকে, তবে প্রথমে আধার কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে।

১৩. ২০২৫ সালে ই-শ্রম কার্ড নিবন্ধনের জন্য সরকার কতজন নিবন্ধন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে?
সরকার ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ ৫০ কোটি নিবন্ধনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

---

ই-শ্রম কার্ড সংক্রান্ত কিছু সাধারণ প্রশ্ন ও তাদের উত্তর দেওয়া হয়েছে। যদি আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে নির্দ্বিধায় আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন:

• WhatsApp: এখানে ক্লিক করে যোগাযোগ করুন।
• Telegram: এখানে ক্লিক করে যোগাযোগ করুন।
• FaceBook Page: আমাদের ফেসবুক পেজে য…।
• Threads: আমাদের থ্রেড পেজে যুক্ত হন।

আপনার যে কোনো প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আমরা এখানে আছি!

আর পড়ুন – WB Higher Secondary Result 2025: পশ্চিমবঙ্গ HS পরীক্ষার ফলাফল অনলাইনে কীভাবে দেখবেন